বৃহস্পতিবার (১৭ র্মাচ) বেল ১১টায় বঙ্গবন্ধুর জন্মর্বাষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য প্রদান শেষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে নেতার্কমীদর উদ্দশে এসব কথা বলেন তিনি।
একরাম চৌধুরী বলেন, মির্জা কাদের কার নির্দেশে আমি জানিনা, নোয়াখালী আওয়ামী লীগকে দ্বিখন্ডিত করতে চেয়েছিল। কিন্ত নেতা-কর্মীরা দলকে দ্বিখন্ডিত
হতে দেয়নি। অনেকেই মনে করেছে আমি এমপি আমি হয়তো ত্যাড়ামি করবো। পারি না আমি আমার দলের বিরুদ্ধে ত্যাড়ামি করতে। এটা আমার দ্বারা সম্ভব না।
একরাম আরও বলেন, আগামি ২৩ তারিখ আওয়ামী লীগের সম্মলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে চায় আমি সভাপতি পদে দাঁড়াতে চাই। যারা টেন্ডারবাজি করেন, ওই বাজি থেকে সুবিধা নিতে চান, শুধু আপনারা খাবেন, আমার কর্মীরা খাবে না তা হবে না – তা হবেনা। অমি কিন্তু ঘুরে দাঁড়িয়েছি, আমি গত এক বছরের একরাম চৌধুরী না। আমি মৃত্যুর মুখ থেকে এসেছি, এখন মরতে হলে কর্মীদের জন্য মরবো।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম সামসুদ্দিন জেহান, সদর উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আতাউর রহমান নাসের, জেলা আ’লীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক লুৎফুল হায়দার লেলিন, নোয়াখালী বারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পিপি এডভোকেট গুলজার আহমেদ জুয়েল, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ইমন ভট্ট, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান আরমান, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান আদনান প্রমুখ ।
এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সিহাব উদ্দীন শাহীন বলেন, কমিটির কোনো নেতা টাকার বিনিময়ে নির্বাচনে র্প্রাথী দিয়েছেন, কেউ যদি প্রমাণ দিতে পারে আমরা রাজনীতি ছেড়ে দেবো। একরাম চৌধুরীর বক্তব্য, ‘আমার বরিুদ্ধে বলা আর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বলা এক কথা’। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের কারো সাথে তুলনা করার সুযোগ নেই। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানরে যোগ্য কন্য। যিনি বলেছেন, এটা তো ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন, ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেছেন।
Leave a Reply