নুরুল হক মনজু আর আমি একটা বড় খাটে ঘুমাতাম। আমি ঘুমিয়েই ছিলাম।বেলা বাড়ছিল, খোলা জানালায় রোদের উঁকিঝুঁকি। তখন ঘুম ভাঙল। পাশে মনজু চাচা নেই। প্রতিদিন আমিই আগে জেগে উঠি। আজ
read more
‘নীল জোছনা’ মেয়েটির পরীক্ষাও শেষ হয়ে গেছে। বিআইডিসির ফুপুর বাসা থেকে সে চলে যাচ্ছে কক্সবাজার, সেখানে তার বাবা-মা,ভাই-বোন থাকে। যাওয়ার আগে একটা চিঠি লিখেছে,আমি পেলাম তার চলে যাওয়ার পর। তার
বাড়িতে এসে আমি নিঃসঙ্গ,রএকাকী জীবন কাটাতে লাগলাম।পারতপক্ষে কারও সঙ্গে কথা বলি না। মাঝে মধ্যে আব্বা-মা কাছে এসে বসেন, এটা-সেটা কথা বলেন। আমি যতটা সম্ভব তাদের কথার জবাব দেই। নিজের মনের
একদিন সিনিয়র বড়ভাই নুরুল হক মনজুর সঙ্গে মীরের ময়দান রেডিও স্টেশনে গেলাম। ভলিবল খেলার ঘটনার পর থেকে তার সঙ্গে আমার সম্পর্ক চমৎকার হয়ে উঠল। মনজু ভাইয়ের সঙ্গে একজন প্রোগ্রাম প্রোডিউসারের
সেই বিকেলে তার সঙ্গে দেখা হয়েছিল, কথা হয়েছিল। ইচ্ছে করেই সবার শেষে স্কুল থেকে বের হয়েছিল সে। সঙ্গে ছিল শিবানী। তার ক্লাসমেট। তাকে পটিয়েছে, বুকে জড়িয়ে বন্ধু বানিয়েছে। শিবানী আসে