Free Porn
xbporn

buy twitter followers
uk escorts escort
liverpool escort
buy instagram followers
Galabetslotsitesi
Galabetsondomain
vipparksitesigiris
vipparkcasinositesi
vipparkresmi
vipparkresmisite
vipparkgirhemen
Betjolly
Saturday, July 27, 2024

মুস্তাফিজ-হাসানের দুর্দান্ত বোলিংয়ে শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে আইরিশদের ২৭৫ রানে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছিল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। আর রোমাঞ্চে ভরা এই ম্যাচে শেষ পর্যন্ত ৪ রানের জয় পেয়েছে টাইগাররা।

রোববার (১৪ মে) ইংল্যান্ডের চেমসফোর্ডে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে অধিনায়ক তামিম ইকবালের অর্ধশতক ও বাকিদের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে সব কটি উইকেট হারিয়ে ৪৮ দশমিক ৫ ওভারে ২৭৪ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় বাংলাদেশ। জবাবে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইনিংসে শেষ ওভারের শেষ বলে গিয়ে ৪ রানের হার দেখেছে আইরিশরা।

২৭৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দারুণভাবেই এগোচ্ছিল আয়ারল্যান্ড। পল স্টার্লিং ও অ্যান্ড্রু বালবার্নির ব্যাটিং নৈপুণ্যে ২১ ওভারেই দলীয় একশ রান তুলে নেয় আইরিশরা। ৫৮ বলে ক্যারিয়ারের ২৭তম ওয়ানডে ফিফটি তুলে নেন স্টার্লিং।

অন্যপ্রান্তে দলকে এগিয়ে নিচ্ছিলেন আইরিশ অধিনায়ক। মৃত্যুঞ্জরের ব্যক্তিগত পঞ্চম ওভারের শেষ বলে চার হাঁকিয়ে তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ১৪তম ফিফটি। এরপর বোলিংয়ে এসে উড়তে থাকা আইরিশ অধিনায়কের উইকেট তুলে নেন এবাদত।

এবাদতের করা বলে পুল শটটিতে দারুণ টাইমিং হয়েছিল। কিন্তু ডিপ মিড-উইকেটে সরাসরি রনি তালুকদারের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন তিনে নামা এই ব্যাটার। এর মধ্য দিয়ে ভাঙে ১০৯ রানের জুটি। ৭৮ বলে ৫৩ রানে ফিরেন তিনি।

বালবার্নি আউট হলেও একপ্রান্ত আগলে রেখে দলকে এগিয়ে নেন স্টার্লিং। তাকে সঙ্গ দিচ্ছিলেন চারে নামা হ্যারি টেক্টর। তবে ইনিংসের ৩২তম ওভারে মিরাজের করা অফ-স্টাম্পে বাড়তি বাউন্সের বল টেনে খেলতে গিয়ে শর্ট থার্ডম্যানে অঞ্চলে মৃত্যুঞ্জয়ের হাতে ধরা পড়েন স্টার্লিং। ৭৩ বলে ৬০ রানে থামেন এই ওপেনার।

এরপরই ক্রিজে থিতু হতে থাকেন টেক্টর। এবার তাকে ফেরাতে নতুন ফন্দি আটলেন টাইগার কাপ্তান। বোলিংয়ে টাইগারদের টপ-অর্ডার ব্যাটার শান্ত। এসেই ভেলকি দেখালেন তিনি। দলীয় ৪২তম ওভারে শান্তর বলে শর্ট লেংথের বলে পুল করেছিলেন টেক্টর। আর তার সেই পুল ওয়াইড লং অন থেকে ছুটে গিয়ে দারুণ এক ক্যাচ নেন লিটন। আর এতে প্রথম আন্তর্জাতিক উইকেটের দেখা পান শান্ত। টাকারের সঙ্গে জুটি ভেঙে ৭৯ রানে ফিরেন এ টপ-অর্ডার ব্যাটার।

এরপর কার্টিস ক্যাম্ফার ও জর্জ ডকরেলের উইকেট তুলে নেন টাইগার সেরা অস্ত্র মোস্তাফিজুর। এর ফলে ১ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে বেশ চাপে পড়ে যায় আইরিশরা।

সিরিজের সমতায় আনার জন্য শেষ ১২ বলে আইরিশদের প্রয়োজন ছিল ২৪ রান। ক্রিজে ছিলেন দুই লোয়ার-অর্ডার ব্যাটার এডেয়ার ও অ্যান্ডি ম্যাকব্রিন।

দলীয় ৪৯তম ওভারে অভিষিক্ত পেসার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর হাতে বল তুলে দেন টাইগার কাপ্তান তামিম ইকবাল। ব্যক্তিগত অষ্টম ওভারে প্রথম দুই বলে এক রান দেন এ পেসার। এর পরের বলেই লং অন দিয়ে ছক্কা হাঁকান এডেয়ার। পরের দুই বলে ২ রান ও বাউন্ডারি হাঁকান এ ব্যাটার। শেষ বলে এক রানে শেষ হয় এই অভিষিক্ত পেসারের ওভার।

শেষ ওভারের দায়িত্বে হাসান মাহমুদ। এসেই চমক দেখালেন এই পেসার। এসেই ব্রেক-থ্রু এনে দেন হাসান। ১০ বলে ২০ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে ফিরেন এডেয়ার। পরের বলে আসে এক রান। এর পরের বলে আবারও আস্থার প্রতিদান দিলেন হাসান। ফিরালেন অ্যান্ডি ম্যাকব্রিনকে। শেষ তিন বলে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৯ রান। আর শেষ বলে প্রয়োজন দাঁড় ৬ রান। শেষ বলে আসে মাত্র ১ রান। এতেই নিশ্চিত হয় টাইগারদের জয়। এতে ২-০’তে সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ।

এর আগে, ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। তামিমের সঙ্গে ওয়ানডেতে প্রথমবারের মত ওপেনিংয়ে নেমে ক্রিজে থিতুই হতে পারেননি রনি তালুকদার। পরপর ১২ ডট বল খেলে ১৩তম বলে চাপে পড়ে আগ্রাসী মেজাজেই বাউন্ডারি হাঁকান অভিষিক্ত এ ওপেনার। তবে পরের বলেই মার্ক এডেয়ারের বল তাড়া করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন এই ব্যাটার।

তিনে নাজমুল হোসেন শান্ত, চারে লিটন দাস ও মিডল-অর্ডারে মুশফিকুর ও মেহেদী মিরাজরা ভালোই শুরু করেছিলেন। তবে তাদের কেউই বড় স্কোরের দিকে অগ্রসর হতে পারেননি। কেবল তামিমই ফিফটির দেখা পান, আর উইকেট ছুড়ে এসে সেঞ্চুরির সুযোগ মিস করে ৬ বাউন্ডারিতে ৬৯ রানে প্যাভিলিয়নে ফিরেন দেশসেরা এই ওপেনার।

রনির অভিষেক ব্যর্থতায় শান্ত ও লিটনকে নিয়ে যথাক্রমে ৪৯ ও ৭০ রানের জুটি গড়েন তামিম। তবে তাদের বিদায়ে বাকি দুই মিডল-অর্ডার তাওহিদ কিংবা মুশফিকুরের সঙ্গে খুব একটা কেমিস্ট্রি জমেনি অধিনায়কের। আর টাইগারদের কাপ্তান ফেরার পরপরই বড় স্কোরের পথে ধাক্কা খায় বাংলাদেশ।

যদিও ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে আশা জাগিয়েছিলেন মুশফিক ও মিরাজ। এই জুটির অবদান ৭৫ রান। এরপর জুটি ভাঙলে আর কেউই ক্রিজে থিতু হতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত ইনিংসের ৭ বল বাকি থাকতেই ২৭৪ রানে গুটিয়ে যায় টাইগার শিবির। শেষ দিকে ২১ বলে ১৩ রান তুলতেই ৫ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।

আইরিশদের হয়ে মার্ক এডেয়ার চারটি, জর্জ ডকরেল ও অ্যান্ডি ম্যাকব্রিন দুটি করে এবং ক্রেইগ ইয়াং একটি উইকেট শিকার করেছেন। আর ৯ ওভারে ৬৫ রান খরচায় উইকেট শূন্যই ছিলেন আইপিএলে আইরিশদের একমাত্র প্রতিনিধি জশ লিটল।

- Advertisement -spot_img

আরো পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisement -spot_img

সর্বশেষ খবর