Free Porn
xbporn

buy twitter followers
uk escorts escort
liverpool escort
buy instagram followers
Galabetslotsitesi
Galabetsondomain
vipparksitesigiris
vipparkcasinositesi
vipparkresmi
vipparkresmisite
vipparkgirhemen
Betjolly
Saturday, July 27, 2024

যুদ্ধক্ষেত্রে বেসামরিক লোকের সুরক্ষা দিতে বিশ্ব ব্যর্থ : জাতিসংঘ

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, যুদ্ধক্ষেত্রে বিশ্ব বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষা করতে ব্যর্থ হচ্ছে।

গত বছর সংঘাতে আটকে পড়া মানুষের সংখ্যা এবং সংঘাতজনিত তাদের মানবিক বিপর্যয় আকাশ ছুঁয়েছে। জাতিসংঘের মহাসচিব গতকাল মঙ্গলবার (২৩ মে) এ কথা বলেন।

জাতিসংঘের হিসেবে ২০২২ সালে আগের বছরের তুলনায় বেসামরিক লোকের মৃত্যু ৫৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, ১২টি সংঘাতে প্রায় ১৭ হাজার বেসামরিক লোকের মৃত্যু রেকর্ড করা হয়েছে।

ইউক্রেন ও সুদানে বেসামরিক লোকের মৃত্যু, ইথিওপিয়ায় স্কুল ধ্বংস করা এবং সিরিয়ায় পানির অবকাঠামোর ক্ষতির ঘটনা উল্লেখ করে গুতেরেস জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে সতর্ক করে বলেছেন, “বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনে অন্তর্ভুক্ত প্রতিশ্রুতি পালন করতে ব্যর্থ হচ্ছে বিশ্ব।”

রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ভ্যাসিলি নেবেনজয়ার পাশে বসে থাকা গুতেরেস আরও বলেন, “যুদ্ধ অঞ্চলের বেসামরিক নাগরিকদের চিকিৎসার বিষয়ে জাতিসংঘের গবেষণায় দেখা গেছে, গত বছর জনবহুল এলাকায় ‘বিস্ফোরক অস্ত্র’ ব্যবহারের শিকার ৯৪ শতাংশ বেসামরিক নাগরিক ছিল। এছাড়া যুদ্ধ ও নিরাপত্তাহীনতার কারণে ১১ কোটি ৭০ লাখের বেশি মানুষ প্রাথমিকভাবে তীব্র ক্ষুধার মুখোমুখি হয়েছে।”

শুধু ইউক্রেনে, যেটি বছরের বেশি সময় ধরে রাশিয়ার আক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। জাতিসংঘ প্রায় আট হাজার বেসামরিক লোকের মৃত্যু এবং ১২ হাজার ৫০০ জনের বেশি আহতের রেকর্ড করেছে, যদিও প্রকৃত পরিসংখ্যানে এই সংখ্যা সম্ভবত আরও বেশি।

জাতিসংঘের প্রধান বলেন, “বিশ্বব্যাপী সংঘাত, সহিংসতা, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নিপীড়নের কারণে তাদের বাড়ি থেকে বাধ্য হয়ে বিতাড়িত শরণার্থীর সংখ্যা ১০ কোটিতে পৌঁছেছে।”

এছাড়াও মঙ্গলবার নিরাপত্তা পরিষদে বক্তব্য রাখছিলেন রেড ক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটির সভাপতি মির্জানা স্পোলজারিক। তিনি বলেন, “আমরা দেখছি, বিশ্বজুড়ে সংঘাতে অগণিত বেসামরিক মানুষ একটি জীবন্ত নরকের সম্মুখীন হচ্ছে। যেকোনো মিনিটে পরবর্তী ক্ষেপণাস্ত্র তাদের বাড়ি, স্কুল ও ক্লিনিক এবং সেখানে থাকা সবাইকে ধ্বংস করে দিতে পারে। যেকোনো সপ্তাহে তাদের খাবার বা ওষুধ ফুরিয়ে যেতে পারে।”

গত মে মাসে কাউন্সিলের সভাপতিত্ব গ্রহণকারী সুইজারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট অ্যালাইন বারসেট বলেন, “সংঘাতের সব পক্ষকে অবশ্যই আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন মেনে চলতে হবে।”

- Advertisement -spot_img

আরো পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisement -spot_img

সর্বশেষ খবর